পেঁয়াজের পর এবার বারতে শুরু করেছে চালের দাম।
খাদ্যপণ্যের তালিকায় নতুন করে এবার অস্থিরতা চালের বাজারে। পেঁয়াজের লাগামহীন দামের সঙ্গে চালের দাম বাড়ায় কপালে ভাঁজ বাড়ছে সাধারণ ভোক্তাদের। চালের দাম বাড়ার জন্য পাইকার ও মিলারদের দায়ী করছেন খুচরা বিক্রেতারা।
এক সপ্তাহে ৫০ কেজির এক বস্তা চালের দাম আঠারোশো থেকে বেড়ে ২ হাজার টাকা হয়ে গেছে। প্রতি বস্তায় প্রায় ২শ টাকা আর কেজিতে ৪ থেকে ৫ টাকা বেড়েছে দাম।
প্রতি কেজি মিনিকেট বিক্রি হচ্ছে ৫০ থেকে ৫৫ টাকা কেজিতে। বিআর আটাশ ৩৪ থেকে ৪০ টাকা। নাজির শাইল ৫৫ থেকে ৬০ টাকা। জিরাশাইল ৪০ টাকা। এছাড়া স্বর্ণা ৩০ টাকা, কাটারিভোগ ৫০ থেকে ৫২ টাকা, পাইজাম ৫০ থেকে ৫২ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। প্রকার ভেদে মোটা চালের দামও কেজিতে ২ টাকা বেড়েছে।
দাম বাড়ানোর জন্যে খুচরা বিক্রেতারা পাইকারদের দায়ী করলেও অভিযোগ মানতে নারাজ তারা।
ধান-চালের সবচেয়ে বড় আড়ত নওগাঁ ও কুষ্টিয়ার খাজানগর মোকামে মান ভেদে চালের দাম কেজিতে বেড়েছে ৪ থেকে ৬ টাকা। এর জন্য ধানের দাম বাড়ার অজুহাত দিচ্ছেন মিল মালিকরা।
সিন্ডিকেটের বিষয়টি অস্বীকার করে মিল মালিকরা বলছেন, নতুন ধান উঠলেই চালের দাম কমে যাবে।