গত ২৫ তারিখে কয়েকটি অনলাইন ও দৈনিক সকালে সময় পত্রিকায় “ঠাকুরগাঁয়ে শিক্ষক নিয়োগ অনিয়মের অভিযোগ” শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদটি আমার দৃষ্টিগোচর হয়েছে।সংবাদটি সম্পুর্ণ বানোয়াট,মিথ্যা এবং উদ্দেশ্য প্রণোদিত।তাই সংবাদটির তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দ্রা জানাচ্ছি।
সমাজের একটি কুচক্রীমহল আমাকে সমাজে হেয় প্রতিপন্ন করার লক্ষে সংশ্লিষ্ট সংবাদ দাতাকে মিথ্যা,বানোয়াট ও ভুয়া তথ্য প্রদান করে সংবাদটি পরিবেশন করেছে।সংবাদে উল্লেখ্য সাসলা পিয়ালা বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ২০০২ সালে প্রতিষ্ঠিত করা হয়।
সে সময় স্কুল করার জন্য সব শিক্ষক মিলে টিন দিয়ে স্কুল ঘর তৈরি করে এবং সবাই টাকা-পয়সা খরচ করেন।এভাবে প্রায় ১/২ বছর চলতে থাকলে স্কুল জাতীয়করন হবে না সবাই আশা ছেড়ে দেন তাই তারা টিনের ঘর ভেঙে নিয়ে যান এবং তারা বলেন আমাদের কারো উপর কোন অভিযোগ নেই।তারপর থেকে দুই শিক্ষকার কোন খোঁজ-খবর নেই।
স্কুলের কাগজ বিভিন্ন দপ্তরে জমা থাকার ২০০৫ সালে স্কুল টি সরকারি তালিকা ভুক্ত হয় এবং জাতীয়করনের আশা সৃষ্টি হয়।
।
ন্ন
২০১৭ সালে নতুন শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ করেন,অথচ এত দিন কোন খোঁজ-খবর তা হঠাৎ ২০১৯ সালের ডিসেম্বর মাসে দিকে আমার বিরুদ্ধে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নেওয়ার যে অভিযোগ করেন তা আমার মনে হয় উদ্দেশ্য প্রণোদিত।২০০২ সালে নিয়োগ প্রাপ্ত দুই শিক্ষিকা মোছাঃ আন্জুয়ারা বেগম ও মোছাঃ লিলি আক্তার নিয়োগে বানিজ্যের যে অভিযোগ করেছেন তা সম্পুর্ণ বানোয়াট,মিথ্যা এবং উদ্দেশ্য প্রণোদিত। প্রকাশিত ঐ সংবাদটির তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।
মোহাম্মদ আব্বাস আলী
সভাপতি
সাসলা পিয়ালা বে-সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়
ঠাকুরগাঁও সদর, ঠাকুরগাঁও।