নীলফামারী জেলার জলঢাকা পৌরসভা বঙ্গবন্ধু চত্বর স্থাপিত হয়
২০১৮ সালে ।শুভ উদ্বোধন করেন তৎকালীন জলঢাকা নির্বাহী অফিসার শফিকুল ইসলাম প্রধান ।
চত্বর টি জলঢাকা পৌরসভার ডিমলা ও ডালিয়া ডিভাইডার পয়েন্টস মধ্যে অবস্থিত ।
নির্মাণ কালে পয়েন্টটি ছিল বাজারের কেন্দ্রস্থল দোকান পাঠে ভরপুর। কিন্তু মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর যোগ্য আদর্শবান ইউ এন ও শফিউল ইসলাম প্রধান। জলঢাকা উপজেলার রূপকার অত্যন্ত সু-কৌশলে সুষ্ঠ পরিবেশে সমস্ত দোকান পাঠ ভেঙে ১৯৭১ সালে স্বাধীন সর্বভৌম বাংলাদেশের স্থাপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নামে বঙ্গবন্ধু চত্বর নির্মাণ করেন ।
নানা প্রতিকুলতার মধ্য দিয়ে জলঢাকা উপজেলার সমস্ত দুর্নীতি ও অনিয়মের বেড়া জাল ভেঙে দিয়ে সমৃদ্ধ উপজেলা গঠন করার উদ্যোগ গ্রহণ করেছিল ।দুর্নীতি বাজদের কাছে পরাজিত হয়ে তিনি মাত্র এক বছর সময়ের মধ্যে জলঢাকা উপজেলা থেকে অন্য উপজেলায় অপসারিত হয় ।
বর্তমান উপজেলা নির্বাহী অফিসার আসাদুল হক মহোদয় । ঐ বঙ্গবন্ধু চত্বর টির সৌন্দর্য দিন দিন হারাতে বসেছে ।প্রশাসনের পক্ষ থেকে কোন ভ্রূক্ষেপ নাই ।চার দিকে আস্তে আস্তে অস্থায়ী টং দোকান,ফুচকা-চটপটি ,চায়ের দোকান । সবচেয়ে বড় সমস্যা হচ্ছে ঠিক চত্বরের পাশে দীর্ঘ দিন ধরেই সারি সারি সি এন জি দাড়িয়ে থাকা ।হঠাৎ কেউ দেখলে মনে হবে এটি একটি সি এন জি স্টেশন।
নির্মাণ কালে পয়েন্টটি থেকে প্রায় বিশ ফুট পর্যন্ত ফাঁকা থাকার কথা ছিল । বিপরীত অবস্থা চত্বর টি এখন জলঢাকা থেকে বড়খাতা সি এন জি স্টেশন হিসেবে ব্যবহার হচ্ছে ।
পৌরসভা মেয়র থেকে আজ পর্যন্ত কেউ কোন বিশেষ পদক্ষেপ গ্রহণ করেনি বঙ্গবন্ধু চত্বর এর সৌন্দর্য রক্ষায় ।
নীলফামারী থেকে ।