মানব সেবার অন্যতম মাধ্যম ডাক্তারী পেশা। আর এ পেশা যখন রূপ নেয় মানব জীবনের জন্য হুমকি সরূপ তখন আর মানবতা বলতে কিছু থাকে না। এমনই হুমকি প্রদান করা হচ্ছে ভান্ডারিয়ার ইকড়িতে। ইনজেকশনের সুই দ্বিতীয়বার মানুষের শরীরে ব্যবহার করা বৈধ নয়; আর এই সুই যদি ফেলে রাখা হয় জনপদে/ফুটপাতে, তখন কি মানব জীবন নিরাপদ?
এমনই ঘটনা চোখে পড়ে অনার্স পড়–য়া ছাত্র মোঃ মাইনুল ইসলামের। মানব সচেতনতার জন্য এমন ঘটনার বিবরণ দেয় স্থানীয়দের ও মিডিয়া কর্মীদের। ঘটনাস্থান পরিদর্শন করে দেখা যায় আনুমানিক হাজারের অধিক ব্যবহৃত ইনজেকশন এমপুল(সুই), বাটার ফ্লাই নিডল(সুই), ইনজেকশনের বিভিন্ন আকারের কাঁচের বোতল ইত্যাদি।
মাইনুল ইসলাম বলেন, আমি ফজরের নামাজ শেষে বাড়ি ফেরার পথে এটি আমার চোখে পড়ে। তাৎক্ষনিকভাবে এটাকে রাস্তা থেকে পাশে সড়িয়ে রাখি যাতে কোনো দূর্ঘটনা না ঘটে। কে বা কারা এগুলো ফেলেছে আমি দেখি নাই, তবে সুইভর্তি পলিথিনের মুখ খুলে দোকানের ও প্রোপাইটরের নাম সহ কয়েকটি ঔষধ সেবন নির্দেশিকা লেভেল কাগজ দেখতে পাই।
এ বিষয় স্থানীয়দের জিজ্ঞাসা করলে কে বা কারা এমন করেছে সে বিষয় কেউ সঠিক উত্তর দিতে পারেনি, তবে মাইনুলের মাধ্যমে তারা অবগত হয়েছেন বলে জানা যায়।