আগামী ৯মার্চ সোমবার সকালে কাপাসিয়া সরকারি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে কাপাসিয়া শাখা আওয়ামী যুবলীগের ত্রি-বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে।
দীর্ঘ ৭ বছর পর সম্মেলনকে ঘিরে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনা, গ্রæপিং, লবিং চলছে কাপাসিয়া উপজেলায় সদরসহ ১১ ইউনিয়নে । সংগঠনের মাঠ-পর্যায়ের নেতা-কর্র্মী ও সমর্থকদের মধ্যে ব্যাপক প্রাণচাঞ্চল্য ফিরে এসেছে। এদিকে সম্মেলনকে সামনে রেখে পদ প্রত্যাশীদের মধ্যেও ব্যাপক গণসংযোগ ও কর্মী সমর্থকদের নিয়ে বেশ তৎপরতা দেখা যাচ্ছে।
২০১৩ সালে সম্মেলনে ছাত্রলীগ নেতা মাহাবুব উদ্দিন আহমেদ সেলিম সভাপতি ও অপরছাত্রলীগ নেতা মো. সাখাওয়াত হোসেন প্রধান সাধারণ সম্পাদক পদে মনোনীত হয়।
নেতৃত্ব প্রত্যাশীদের মধ্যে সভাপতি পদে বর্তমান কমিটির সাধারণ সম্পাদক ও ইউপি চেয়ারম্যান সাখাওয়াত হোসেন প্রধান একক প্রার্থী। সাধারণ সম্পাদক পদে বর্তমান কমিটির যুগ্মসাধারণ সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান সেলিম, বর্তমান কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক এম এ খালেক, জাকির হোসেন বেপারী, রাসেল খান, সোহেল রানা সায়েল ও রাজীব ঘোষ এর নাম শুনা যাচ্ছে।
শীতলক্ষ্যা নদীর উত্তর ও দক্ষিণ পাড় (এপার ওপার) ঘিরে রাজনৈতিক মেরুকরণে চলছে যুগের পর যুগ। এবারও তার ব্যতিক্রম হবে না বলে মনে করছেন স্থানীয় রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা।
সভাপতি পদে ইউপি চেয়ারম্যান সাখাওয়াত হোসেন প্রধান একক প্রার্থী থাকায় অনেকটা নিশ্চিত এবং সাধারণ সম্পাদক পদে মোস্তাফিজুর রহমান সেলিম ও এম এ খালেক বিশেষভাবে আলোচনায় রয়েছেন বলে জানান যুবলীগের নেতাকর্মীরা।
সম্মেলনে উপস্থিত থাকবেন স্থানীয় সংসদ সদস্য ও বঙ্গতাজ কন্যা সিমিন হোসেন রিমি এমপি, বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস পরশ, সাধাারণ সম্পাদক মাইনুল হোসেন খান নিখিল, গাজীপুর জেলা যুবলীগের আহবায়ক এস এম আলতাব হোসেন, যুুুগ্ম আহবায়ক ও কালিয়াকৈর উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যানসেলিম আজাদ।
উপজেলা আ’লীগের সভাপতি ও সাবেক এমপি মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ, গাজীপুর জেলা আ’লীগের সহসভাপতি ও কাপাসিয়া উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এড. আলহাজ্ব মোঃ আমানত হোসেন খান।
যুবলীগের উপজেলা কমিটি গঠনে স্থানীয় সংসদ সদস্য ও সাবেক কেন্দ্রীয় কমিটির নেতা সিমিন হোসেন রিমি এমপি ও যুবলীগ কেন্দ্রীয় কমিটির চেয়ারম্যান ও সাধারণ সম্পাদকের মতামতই গুরুত্ব পাবে বলে মনে করছেন উপজেলা যুবলীগের নেতাকর্মীরা।